শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
ইভেন্ট

পর্যটন খাতকে শিল্প ঘোষণার জন্য সভা

অনলাইন ডেস্ক
১৭ আগস্ট ২০২০

সম্মিলিত পর্যটন জোটের আবেদনের প্রেক্ষিতে সোমবার শিল্প মন্ত্রণালয়ের পর্যটন খাতকে শিল্প ঘোষণা করার জন্য এক জুম মিটিং অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব (নীতি ও আস) মীর খায়রুল আলম। সভায় যোগ দেন বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি উপসচিব শ্যামলী নবী এবং সম্মিলিত পর্যটন জোটের আহবায়ক মোখলেছুর রহমান। মডারেটর হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারি সচিব মো. সলিম উল্লাহ।

সভার শুরুতেই মো. সলিম উল্লাহ শিল্পনীতি ২০১৬ এবং জাতীয় পর্যটন নীতিমালা ২০১০-এ পর্যটনকে শিল্প হিসেবে উল্লেখ করাসহ প্রয়োজনীয় সুবিধাদির কথা বলা থাকা সত্ত্বেও জোটের প্রস্তাবটি কেন বিবেচনায় আনা প্রয়োজন সে বিষয়ে আলোচনা আহবান করেন।

জোটের পক্ষ থেকে মোখলেছুর রহমান বলেন, সকল শিল্পনীতি ও পর্যটন নীতিমালা সম্বন্ধে আমরা অবহিত। কিন্তু এসব দিয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ড অন্যান্য ঘোষিত শিল্পের ন্যায় পর্যটনকে শিল্পের মর্যাদা দিচ্ছে না। ফলে এর সাথে সম্পৃক্ত ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীগণ ঋণ, আমদানি কর হ্রাস ও ইনসেনটিভ ইত্যাদি জাতীয় কোন সুবিধা পাচ্ছেন না। তাই আপনাদের নিকট থেকে আমরা এইমর্মে একটি পত্র চাই যে, পর্যটন শিল্প।

শ্যামলী নবী বলেন, পর্যটনকে আমরাও শিল্প হিসেবে জেনে এসেছি। তবে মন্ত্রণালয় ও অন্যান্য বাস্তবায়নকারী সংস্থা কেন তা মানছে না তাআমলে অনুসন্ধান করে দেখার সময় এসেছে। মীর খায়রুল আলম সকল আলোচনা শুনে সভাপতি হিসেবে বলেন, পর্যটনের কার্যক্রম বাস্তবায়নের সাথে সম্পৃক্ত মন্ত্রণালয় ও অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে অবিলম্বে আরেকটি জুম সভা আহবান করা হবে।

ওই সভায় স্টেকহোল্ডার ও বাস্তবায়নকারীদের সমস্যার প্রকৃতি চিহ্নিত করে এই বিষয়ে পত্র বা প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। তিনি প্রস্তাব উত্থাপন করার জন্য সম্মিলিত পর্যটন জোটকে ধন্যবাদ দিয়ে বলেন, পর্যটনের প্রতি আমাদের যথেষ্ট আন্তরিকতা আছে এবং শিল্প মন্ত্রণালয় এই বিষয়ে যে কোন সমস্যা সমাধানে প্রস্তুত রয়েছে।

৫ মাস পর খুললো কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত
ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় মৌলভীবাজারের পর্যটন সংশ্লিষ্টরা

আপনার মতামত লিখুন