বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ | ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
অর্থনীতি

অনলাইনে মার্সেল ফ্রিজ কিনে লাখপতি অথবা নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচার

অনলাইন ডেস্ক
২৫ জুন ২০২০

করোনা দুর্যোগের মধ্যে গ্রাহকদের সুবিধার্থে অনলাইনে ফ্রিজ কেনার সুবিধা চালু করলো দেশের জনপ্রিয় ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড মার্সেল। অনলাইনে নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করে অর্ডার করলেই ক্রেতার বাসায় পৌঁছে যাবে মার্সেলের ফ্রিজসহ অন্যান্য পণ্য। অনলাইন থেকে মার্সেল ফ্রিজ কিনে ক্রেতারা হতে পারেন লাখপতি। রয়েছে লাখ লাখ টাকার নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচার।

উল্লেখ্য, অনলাইনে দ্রুত সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে সারা দেশে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে মার্সেল। এ পদ্ধতিতে ক্রেতার নাম, মোবাইল ফোন নম্বর ও বিক্রি করা পণ্যের মডেল নম্বরসহ বিস্তারিত তথ্য মার্সেলের সার্ভারে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। ফলে ওয়ারেন্টি কার্ড হারিয়ে ফেললেও দেশের যেকোনো মার্সেল সার্ভিস সেন্টার থেকে দ্রুত কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন গ্রাহক। এ কার্যক্রমে ক্রেতাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে উক্ত কার্যক্রম হাতে নিয়েছে মার্সেল।

কর্মকর্তারা জানান, দেশের বাজারে মার্সেল জনপ্রিয় ব্র্যান্ড। সম্প্রতি ফ্রিজসহ অন্যান্য মার্সেল পণ্যের চাহিদা ব্যাপক বেড়েছে। করোনা দুর্যোগের মধ্যে ক্রেতাদের সুবিধার বিষয়টি মাথায় রেখেই ফ্রিজ বিক্রয় কার্যক্রম অনলাইনের আওতায় আনা হয়েছে। এখন শোরুমের পাশাপাশি অনলাইনেও নির্দিষ্ট একটি ফরম পূরণ করে কেনা যাচ্ছে মার্সেল ফ্রিজ। অনলাইনে ফ্রিজ কিনতে ক্রেতাকে t.ly/fK9G এই লিঙ্কে থাকা ফরমটি পূরণ করতে হবে। ক্রেতা নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর ও জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বরসহ প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে ফরমটি পূরণ করবেন। এরপর ‘সেন্ড’ বাটনে ক্লিক করলেই ওই তথ্য মার্সেল সার্ভারে জমা হবে। মার্সেলের সেলস বিভাগের কর্মকর্তারা ক্রেতার সঙ্গে যোগাযোগ করে ফ্রিজটি বাসায় পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন। এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট হারে ডেলিভারি চার্জ প্রযোজ্য।

সূত্র জানায়, স্থানীয় বাজারে মার্সেলের রয়েছে সাশ্রয়ী মূল্যের শতাধিক মডেলের ফ্রস্ট ও নন-ফ্রস্ট রেফ্রিজারেটর, ডিপ ফ্রিজ ও বেভারেজ কুলার। দাম ১০ হাজার ৯৯০ টাকা থেকে ৬৯ হাজার ৯০০ টাকার মধ্যে। নিজস্ব কারখানায় সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি মার্সেল ফ্রিজ ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী। এসবের মধ্যে রয়েছে আকর্ষণীয় ডিজাইনের গ্লাস-ডোর, ব্যাপক বিদ্যুৎসাশ্রয়ী ইনভার্টার প্রযুক্তির ফ্রস্ট ও সাইড-বাই-সাইড গ্লাস ডোরের নন-ফ্রস্ট রেফ্রিজারেটর, বিএসটিআই’র ‘ফাইভ স্টার’ এনার্জি রেটিংপ্রাপ্ত রেফ্রিজারেটর। এসব ফ্রিজ স্ট্যাবিলাইজার ছাড়াই নিশ্চিন্তে চলে। মার্সেলের ফ্রিজে ব্যবহার করা হচ্ছে বিশ্বস্বীকৃত সম্পূর্ণ পরিবেশবান্ধব আর৬০০এ রেফ্রিজারেন্ট। আন্তর্জাতিক মান যাচাইকারী সংস্থা নাসদাত-ইউনিভার্সাল টেস্টিং ল্যাব থেকে মার্সেলের প্রতিটি ফ্রিজের মান নিশ্চিত করেই বাজারে ছাড়া হচ্ছে।

সর্বোচ্চ গুণগতমানের আত্মবিশ্বাসে মার্সেল ফ্রিজে ১ বছরের রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টির পাশাপাশি কম্প্রেসরে ১২ বছরের গ্যারান্টি সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। দ্রুত বিক্রয়োত্তর সেবা পৌঁছে দিতে আইএসও সনদপ্রাপ্ত সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের আওতায় সারা দেশে মার্সেলের রয়েছে ৭৪টি সার্ভিস সেন্টার। এসব সার্ভিস সেন্টারে নিয়োজিত আছেন আড়াই হাজারের বেশি সার্ভিস এক্সপার্টস।

মিডিয়ায় বিজ্ঞাপন বন্ধে ‘বিএবি’র সিদ্ধান্ত দূঃখজনক ও অযৌক্তিক : বিটিএএমএফ
পর্যটন খাতে আলাদা বরাদ্দ-স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় গঠনের দাবি

আপনার মতামত লিখুন