রোববার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
অর্থনীতি

মার্সেল ফ্রিজ ক্রয়ে সর্বোচ্চ ১ লাখ টাকা ক্যাশ ভাউচারসহ লাখ লাখ টাকার ক্যাশব্যাক

নিজস্ব প্রতিবেদক
০১ নভেম্বর ২০২৩
ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৯ এর ডিক্লারেশন প্রোগ্রামে মার্সেলের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ

ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৯ এর ডিক্লারেশন প্রোগ্রামে মার্সেলের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ

সারা দেশে শুরু হলো মার্সেলের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৯। এর আওতায় দেশব্যাপী মার্সেলের যেকোনো শোরুম থেকে ফ্রিজ কিনলে ক্রেতাদের জন্য আছে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্যাশ ভাউচার পাওয়ার সুযোগ। আছে লাখ লাখ টাকার নিশ্চিত ক্যাশব্যাক। ১ নভেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ পর্যন্ত এসব সুবিধা পাবেন মার্সেল ফ্রিজের ক্রেতারা। 

মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর, ২০২৩) রাজধানীতে মার্সেল করপোরেট অফিসে আয়োজিত ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৯’ এর ডিক্লারেশন প্রোগ্রামে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন—প্রতিষ্ঠানটির অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর এমদাদুল হক সরকার, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নজরুল ইসলাম সরকার ও ইভা রিজওয়ানা নিলু, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আরিফুল আম্বিয়া, দিদারুল আলম খান (চিফ মার্কেটিং অফিসার), ফিরোজ আলম ও আনিসুর রহমান মল্লিক, মার্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর আমিন খান, মার্সেল ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের (উত্তর) ইনচার্জ মো. সাখাওয়াৎ হোসেন ও ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের (দক্ষিণ) ইনচার্জ নূরুল ইসলাম রুবেল, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আজিজুল হাকিম, সিনিয়র ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রবিউল ইসলাম মিলটন প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, সিজন-১৯ চলাকালীন দেশের যেকোনো মার্সেল শোরুম থেকে ফ্রিজ কেনার পর পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হবে। এরপর সম্পূর্ণ কম্পিউটারাইজড সিস্টেমে ক্রেতাদের মোবাইলে মার্সেল থেকে ফিরতি এসএমএসের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ১ লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পাওয়ার সুযোগ আছে। উক্ত ক্যাশ ভাউচার দিয়ে ক্রেতারা তাদের পছন্দমতো মার্সেলের যেকোনো পণ্য কিনতে পারবেন। এছাড়াও মার্সেল ফ্রিজের প্রত্যেক ক্রেতার জন্য আছে বিভিন্ন অঙ্কের নিশ্চিত ক্যাশব্যাক। সংশ্লিষ্ট মার্সেল শোরুম ক্রেতাদেরকে তা বুঝিয়ে দেবে।

ক্যাম্পেইন চলাকালীন ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে ক্রেতার নাম, ফোন নম্বর এবং পণ্যের মডেল নম্বরসহ বিস্তারিত তথ্য মার্সেলের সার্ভারে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। ফলে, ওয়ারেন্টি কার্ড হারিয়ে গেলেও দেশের যেকোনো মার্সেল সার্ভিস সেন্টার থেকে দ্রুত কাঙ্ক্ষিত সেবা নিতে পারছেন গ্রাহক। সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের চাহিদা, রুচি ও প্রয়োজনীয় পণ্য সম্পর্কে তাদের ফিডব্যাক জানতে পারছেন। এসব তথ্য মার্সেলের গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগকে উদ্ভাবনী নতুন মডেলের পণ্য বাজারে আনতে সহায়তা করছে। 

ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৯ শুরু
ক্রিকেট নিয়ে ভিভোর আয়োজন, মিলবে পুরস্কার

আপনার মতামত লিখুন