শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪ | ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ইভেন্ট

কক্সবাজার ও সেন্টমার্টিনে পর্যটক বেড়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২

করোনার থাবায় এমনিতেই কক্সবাজারের পর্যটন শিল্প বিপর্যস্ত। এর উপর মাস দেড়েক আগে পর্যটন মৌসুমের ভর মৌসুমে কক্সবাজারের হোটেল মোটেল জোনে পর্যটক হয়রানির অভিযোগে পর্যটক শূন্য হয়ে যায় কক্সবাজার। এসব কারণে এখন বলতে গেলে কক্সবাজারে উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেছে পর্যটক।

তবে একুশে ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা দিবসের বন্ধ ও সাপ্তাহিক দুদিনের বন্ধু মিলে কক্সবাজার বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটক কিছুটা বেড়েছে।

এপ্রসঙ্গে কক্সবাজার হোটেল মোটেল গেষ্ট হাউজ মালিক সমিতির সভাপতি আলহাজ্ব আবুল কাসেম সিকদার বলেন, করোনা বিধিনিষেধ যেমন কক্সবাজারে পর্যটক কমেছে। একইভাবে পর্যটক হয়রানীর অভিযোগে ও কক্সবাজারে পর্যটক কমেছে। তবে মাতৃভাষা দিবসের ছুটি ও শুক্র-শনিবারের ছুটিতে কক্সবাজারে কিছু পর্যটক এসেছেন। হোটেল মোটেলে বুকিং ও বেড়েছে।

এদিকে শুক্রবারে বিকেলে কক্সবাজার কলাতলীর ডলফিন মোড়ের সৈকতে দেখা গেছে,

পর্যটক কিছুটা বেড়েছে। বীচ কর্মীরা জানান, গত একমাস ধরে কক্সবাজার ছিল প্রায় পর্যটকশূন্য।

খবর নিয়ে জানা গেছে, প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনেও পর্যটক বেড়েছে। প্রতিদিন কমপক্ষে একডজন জাহাজে হাজারো পর্যটক যাতায়াত করছেন সেখানে।

কক্সবাজার ও সেন্টমার্টিনে পর্যটক বাড়ায় হোটেল মালিক, পর্যটন ব্যবসায়ী ও বীচকর্মীসহ পর্যটন সংশ্লিষ্ট সবাই খুশী।

এদিকে কক্সবাজারের পর্যটন সংশ্লিষ্ট অনেকেরই মতামত হচ্ছে কক্সবাজারের হোটেল মোটেল জোনে পর্যটক হয়রানি বিষয়টি অনেকটা মহলবিশেষের পরিকল্পিত ঘটনা। তাদের মতে এসব বিষয়গুলোর সাথে একটি মহল পরিকল্পিতভাবে জড়িত ছিল।

এপ্রংঙ্গে কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের এডিশনাল এসপি মহিউদ্দিন বলেন, বিষয়টি সম্পুর্ণ পরিকল্পিত। তিনি সংবাদ কর্মীদের কক্সবাজার এর পর্যটনের স্বার্থে নেতিবাচক সংবাদ পরিহার করে ইতিবাচক সকবাদগুলো বেশী করে ফোকাস করার উপর জোর দেন।

পরিবেশবান্ধব গ্রাহকসেবা দিতে চায় ওয়ালটন
চাঁদপুর বড় স্টেশন মোলহেডে নির্মাণ হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র

আপনার মতামত লিখুন