বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সীমানার ওপারে

মালয়েশিয়া ভ্রমণে বাংলাদেশিদের জন্য নতুন ভ্রমণ বিধিনিষেধ

ডেস্ক রিপোর্ট
১৩ মার্চ ২০২২

বাংলাদেশিসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশগুলো থেকে আসা যাত্রীদের জন্য নতুন ভ্রমণ বিধিনিষেধ আরোপ করেছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ মালয়েশিয়া। তবে কেউ যদি করোনা প্রতিরোধী টিকার পূর্ণাঙ্গ ডোজ না নিয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে তাকে কোভিড টেস্টের পাশাপাশি চার দিনের কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে।

রোববার (১৩ মার্চ) মালয়েশিয়ার সিভিল এভিয়েশনের পক্ষ থেকে ইস্যু করা এক আদেশে এ তথ্য জানানো হয়। আদেশের একটি কপি বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষকে (বেবিচক) পাঠানো হয়েছে। নতুন এই ভ্রমণ বিধিনিষেধ আগামী ১ এপ্রিল থেকে কার্যকর হবে।

আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, কেউ যদি করোনার প্রতিরোধকারী টিকার পূর্ণাঙ্গ ডোজ নিয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে তাকে যাত্রার দুইদিনের মধ্যে করোনা শনাক্তকরণ আরটি পিসিআর টেস্ট করে নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিতে হবে। এছাড়াও মালয়েশিয়ায় পৌঁছে তাকে নিজ খরচে র‍্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট করিয়ে নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিতে হবে।

যেসব যাত্রী টিকার পূর্ণাঙ্গ ডোজ নিয়েছেন, তবে গত ২ মাসে একবার করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, সেসব যাত্রীকে যাত্রার ২ দিন আগে র‍্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট করিয়ে নেগেটিভ রিপোর্ট নিয়ে মালয়েশিয়া প্রবেশ করতে হবে। তাদের কোনো কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে না, তবে মালয়েশিয়ায় পৌঁছে তাকে নিজ খরচে র‍্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট করিয়ে নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিতে হবে।

যেসব যাত্রী বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণে চিকিৎসকের পরামর্শে করোনার টিকা নেননি তাদের যাত্রার দুইদিনের মধ্যে করোনা শনাক্তকরণ আরটি পিসিআর টেস্ট করে নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিতে হবে। এছাড়াও মালয়েশিয়ায় পৌঁছে তাকে নিজ খরচে র‍্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট করিয়ে নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিতে হবে।

যেসব যাত্রী করোনার পূর্ণাঙ্গ ডোজ টিকা অথবা এক ডোজও টিকা নেননি তাদের যাত্রার দুইদিনের মধ্যে করোনা শনাক্তকরণ আরটি পিসিআর টেস্ট করে নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিতে হবে। এছাড়াও মালয়েশিয়ায় পৌঁছে তাকে নিজ খরচে র‍্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট করিয়ে নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিতে হবে। এছাড়াও তাদের নিজ খরচে ৫ দিনের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। কোয়ারেন্টাইনের ৪র্থ দিন তাদের আরটি পিসিআর ও ৫ম দিন র‍্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট করাতে হবে। দুই টেস্টের রিপোর্ট নেগেটিভ এলেই কেবল তারা নির্বিঘ্নে ঘোরাফেরা করতে পারবেন।

রাঙামাটির পর্যটন শিল্পের বিকাশ ঘটাতে সৌন্দর্য বাড়াতে হবে
হাওর অঞ্চলে পর্যটনশিল্পের সম্ভাবনা

আপনার মতামত লিখুন